এইচ.এম. সিরাজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত এলাকার শূণ্যরেখায় পরিত্যক্ত একটি বাড়ি। সেখানেই টানা দুইদিন ধরে অবস্থান করছেন ১২ জন নারী-পুরুষ-শিশু। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ তাদেরকে বাংলাদেশে পুশইনের চেষ্টা করছেন। তবে বিজিবি’র বাধায় তাঁদের সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। এ ঘটনায় বিএসএফ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করেও কোনো সমাধান না হওয়ায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি) সীমান্তে টহল কার্যক্রম জোরদার করেছে।
আরো পড়ুনঃ
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, শনিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলা সদরের হাকর সীমান্তের ২০৩৯/১২-এস পিলার এলাকা দিয়ে ১২ জন নারী, পুরুষ ও শিশুকে বাংলাদেশে পুশইনের চেষ্টা করে বিএসএফ। এ সময় বিজিবির টহল দলের সদস্যরা ওই ১২ নারী-পুরুষকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে বাধা দেন। এ ঘটনায় ওইদিন সন্ধ্যায় বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকে বিএসএফ সদস্যরা ওই ১২ জনকে বাংলাদেশি নাগরিক বলে দাবী করেন। কিন্তু বিজিবি’র দাবী, তারা বাংলাদেশী নাগরিক নয়।
বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল এস.এম মেহেদী হাসান বিষয়ের সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদেরকে জানান, ‘ওই নাগরিকরা বাংলাদেশের নয়। যেহেতু ভারতের অংশ থেকে এসেছে, সেহেতু ধরেই নেওয়া যায় এরা ভারতের লোক। বিএসএফকে বলা হয়েছে তাঁদেরকে নিয়ে যাওয়ার জন্য