বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে হত্যা করতে চেয়েছিলো-আইনমন্ত্রী

মো. শাখাওয়াৎ হোসেন
“বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে হত্যা করতে চেয়েছিল। খুনিরা তাদের আকাঙ্খা বাস্তবায়িত করতে পারেনি। ২১ বছর আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের এক সদস্যের উপর” শুক্রবার (১লা এপ্রিল) দুপুরে কসবা টি.আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে কসবা পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এম.পি এসব কথা বলেন।।
তিনি বলেন,বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজাকার,আলবদর,আলসামস্রা দেশ চালাতো। তাদের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা উড়তো। এরা ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ইউরোপে যেতো। কে কতো সাহায্য দেবে, ঋন দেবে,আর এরই উপর নির্ভর করতো বাংলাদেশের উন্নয়নের বাজেট ঘোষনা।
আইনমন্ত্রী আরো বলেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা থাকায় দেশের মর্যাদা বেড়েছে। জনগন উন্নয়ন দেখছে। আগামী জুন মাসে পদ্মা সেতু দিয়ে আমরা দক্ষিন বাংলায় যাবো। বাংলাদেশ ২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের দেশ হয়েছে।
কসবা পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুল ইসলাম আলমগীর’র সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন; ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হান্নান রতন, কসবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট রাশেদুল কাউসার ভুইয়া জীবন, কসবা পৌর মেয়র এম.জি হাক্কানী, কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন আহবায়ক কাজী আজহারুল ইসলাম,সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন ভুইয়া বকুল,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মনির হোসেন,সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল,উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আব্দুল আজিজ,ছাত্রলীগ আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন। এসময় উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আইনমন্ত্রী এককভাবে কসবা পৌর আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি আগামী ৭২ ঘন্টার মধ্যে প্রকাশ করবেন বলে ঘোষনা দেন।

 

Post Under