কাল রাতে বার্সেলোনা-সেভিয়া ম্যাচে প্রথমার্ধ শেষেই বার্সা তারকা মেসিকে নিয়ে ঝড় উঠেছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গুলোতে। মেসিকে সাধারণত অমন মেজাজ হারাতে দেখা যায় না। তেড়ে গিয়ে প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড়কে ধাক্কা মেরে ফেলে দিলেন। এ কোন মেসি!
ঘটনাটা প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে।সেভিয়া বক্সের সামনে বল নিয়ে ছুটছিলেন মেসি। হাঁটুর চোট থেকে ফিরে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা লুইস সুয়ারেজ ফাউলের শিকার হওয়ায় বাঁশি বাজান রেফারি। কিন্তু সেভিয়ার ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার ডিয়েগো কার্লোস ওই সময় ছুটে গিয়ে ট্যাকল করেন মেসিকে। আর্জেন্টাইন এ তারকা এরপর আর মেজাজ ধরে রাখতে পারনেননি।
ডিয়েগো কার্লোসের প্রতি তেড়ে গিয়ে তাঁর মুখে ধাক্কা মারেন মেসি। বোঝাই যাচ্ছিল, ভীষণ খেপে গিয়েছেন তিনি। পরিস্থিতির সদ্ব্যবহারে মাঠে দ্রুত শুয়ে পড়তে দেরি করেননি ডিয়েগো। মেসি লাল কার্ড দেখতে পারেন তা মোটামুটি ধরেই নিয়েছিল সবাই।
না, রেফারি লুইস গঞ্জালেস সেটি আর করেননি। মেসি ধাক্কা মারার পর জটলা লেগে যায় দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে। কথা কাটাকাটি, ধাক্কাধাক্বি এসবই চলছিল। মেসি বেঁচে গেলেও সেভিয়ার ফার্নান্দো এবং বার্সার সার্জিও বুসকেটসকে হলুদ কার্ড দেখতে হয়। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বড় প্রশ্ন ছিল ‘মেসি কীভাবে লাল কার্ড দেখলেন না।’
ডিয়েগো কার্লোসের প্রতি তেড়ে গিয়ে তাঁর মুখে ধাক্কা মারেন মেসি। বোঝাই যাচ্ছিল, ভীষণ খেপে গিয়েছেন তিনি। পরিস্থিতির সদ্ব্যবহারে মাঠে দ্রুত শুয়ে পড়তে দেরি করেননি ডিয়েগো। মেসি লাল কার্ড দেখতে পারেন তা মোটামুটি ধরেই নিয়েছিল সবাই।
না, রেফারি লুইস গঞ্জালেস সেটি আর করেননি। মেসি ধাক্কা মারার পর জটলা লেগে যায় দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে। কথা কাটাকাটি, ধাক্কাধাক্বি এসবই চলছিল। মেসি বেঁচে গেলেও সেভিয়ার ফার্নান্দো এবং বার্সার সার্জিও বুসকেটসকে হলুদ কার্ড দেখতে হয়। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বড় প্রশ্ন ছিল ‘মেসি কীভাবে লাল কার্ড দেখলেন না।’